Friday 3 August 2012

এলো BDAnti-Porn এর নতুন সংস্করণ 2.5 | পর্ণ মুক্ত হোক আমাদের ইন্টারনেট জগত…


বিডিঅ্যান্টি-পর্ণ ২.৫
বিডিঅ্যান্টি-পর্ণ ২.৫
BornnoLab - এর সকল সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে BDAnti-Porn একটি বহুল জনপ্রিয় সফটওয়্যার। BDAnti-Porn 2.3 এরপর 2.5 এর সর্বশেষ সংস্করণ। 2.3 এর বহুল জনপ্রিয়তা পবার কারণে BornnoLab নতুন এই সংস্করণটি উন্মুক্ত করেছে। পূর্ববর্তী সংস্করণের ভুল সমূহ সংশোধন, সমৃদ্ধ ডাটাবেস ও পরিচ্ছন্ন অ্যালগরিদম বিশিষ্ট এই নতুন সংস্করণটি আরও বেশি ভাল হবে বলে আশা করছি।
আশিকুজ্জামান আলমাস
CEO, CTO –BornnoLab

BDAnti-Porn 2.5 –এর ফিচার সমূহ:

১. বাংলাদেশের প্রথম অ্যান্টিপর্ণ সফটওয়্যার।
২. প্রায় ১৬০০ এর অধিক পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট বন্ধ করতে সক্ষম।
৩. বাংলাদেশি পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট বন্ধ করতে সক্ষম।
৪. সহজে এনাবল ও ডিজেবল করার সুবিধা।
৫. এনাবল থাকা অবস্থায় আনইন্সটল করবার সুবিধা।

আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ ডাটাবেস:

আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ ডাটাবেস
আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ ডাটাবেস
BDAnti-Porn 2.5 –তে সংযোগ করা হয়েছে উন্নত ও আরও সমৃদ্ধ ডাটাবেস নতুন এই সংস্করণে গুগোল সার্চ ফলাফলকে ব্যবহার করা হয়েছে। ভাল মানের গুগোল সার্চ ফলাফল পাবার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে গুগোল ডর্ক। যার ফলাফল হিসাবে নতুন এই সংস্করণ দেশি, বিদেশি পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট ছাড়াও বিভিন্ন ফোরাম-ব্লগ এবং ছবি ও টেক্সট ভিত্তিক ওয়েবসাইটও বন্ধ করতে পারে।
১৬০০ এর অধিক পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সংযোগ করা হয়েছে
১৬০০ এর অধিক পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সংযোগ করা হয়েছে
দেশি ও বিদেশি ওয়েবসাইট মিলে নতুন এই সংস্করণে প্রায় ১৬০০ এর অধিক পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সংযোগ করা হয়েছে। বাংলাদেশের তুলনামূলক ভাবে জনপ্রিয় শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ এর অধিক পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট বন্ধ করতে পারবে এই নতুন এই সংস্করণ। ফলে দেশিয় পর্ণ বিচরণ অনেকাংশে কমে আসবে।

পরিচ্ছন্ন অ্যালগরিদম:

পরিচ্ছন্ন অ্যালগরিদম
পরিচ্ছন্ন অ্যালগরিদম
BDAnti-Porn 2.5 –এর পরিচ্ছন্ন অ্যালগরিদম এই নতুন এই সংস্করণকে আরও বেশি দ্রুত ও স্বচ্ছ করেছে। প্রথমত সফটওয়্যারটি BDAnti-Porn 2.5 –এ থাকা ডাটাবেস বিশ্লেষণ করে এবং দ্বিতীয়ত এই ডাটাবেসকে সংযোগ করা হয়। তৃতীয়ত সংযোগ কৃত ডাটাবেস ডিএনএস পয়জোনিং তৈরি করে এবং সর্বশেষ চতুর্থ ধাপে এটি পর্ণ সম্পর্কিত ওয়েবসাইট বন্ধ করে।

ভিডিও টিউটোরিয়াল:

ডাউনলোড:

ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন
[«] Download: http://goo.gl/itZih
BDAnti-Porn 2.5 একটি সম্পূর্ণ উন্মুক্ত বাংলাদেশী সফটওয়্যার সুতরাং এটি বিনামূল্যে ডাউনলোড এবং সংগ্রহ করা যাবে। বাংলাদেশি সফটওয়্যার শিল্পকে আরও এগিয়ে নিতে আপনি BDAnti-Porn 2.5 যে কোন মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন। আমাদের প্রত্যেকের ফেসবুক আইডিতে সফটওয়্যারটি একটিবার করে শেয়ার করলে হয়তো একদিন এদেশের সফটওয়্যার শিল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সিকিউরিটি কোর্স

দেশের প্রথম সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান "Aluminium Security" আগামী ১১ই আগস্ট তাদের অনলাইন ভিত্তিক ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সিকিউরিটি কোর্স এর ৬ষ্ঠ তম ব্যাচ আরম্ভ করতে যাচ্ছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় অনলাইন ভিত্তিক প্রফেশনাল ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সিকিউরিটি কোর্স।
• বিস্তারিত: http://aluminium-security.com/asc.php

Read more ...

Thursday 26 July 2012

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সিকিউরিটি-(পর্ব:১) | Aluminium Security


ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সিকিউরিটি | Aluminium Security
ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সিকিউরিটি | Aluminium Security
ওয়ার্ডপ্রেস মূলত একটি উন্মুক্ত কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) । ওয়ার্ডপ্রেস PHP ও MySQL দ্বারা তৈরি একটি ব্লগিং সফটওয়্যার। বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)। আমাদের দেশে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারী সংখ্যা অনেক। PHP এবং HTML জ্ঞান ছাড়াই ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব। প্লাগইন সাপোর্ট, সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব, ব্লগ পোস্ট ও স্ট্যাটিক পেজ সুবিধার কারণে ওয়ার্ডপ্রেস বর্তমানে বহুল জনপ্রিয় একটি CMS।
ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সিকিউরিটি | Aluminium Security
ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সিকিউরিটি | Aluminium Security
ওয়ার্ডপ্রেস জনপ্রিয় একটি CMS হওয়া স্বত্বেও বিভিন্ন কারণে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট হ্যাক হতে পারে। হ্যাকরা  নতুন নতুন ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপ্লইট এবং ওয়ার্ডপ্রেস ভারনাবেলাইটি সৃষ্টির মাধ্যমে সহজেই ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট হ্যাক হতে পারে। এছাড়া এসকিউএল ইনজেকশন ছাড়াও এক্সএসএস ভারনাবেলাইটি মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট হ্যাক হতে পারে। এধরনের বিভিন্ন ভারনাবেলাইটি থেকে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট নিরাপদ রাখতে Aluminium Security-এর ধারাবাহিক সিকিউরিটি টিউটোরিয়াল।

wp-config.php ফাইলের নিরাপত্তা:

Wp-config.php মূলত ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের কনফিগারেশন ধারণ করে থাকে। তাই Wp-config.php ওয়ার্ডপ্রেস CMS এর বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। একারণেই Wp-config.php ফাইলটিকে সাধারণের কাছ থেকে নিরাপদ রাখতে হবে। এজন্য প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটটির Cpanel এ প্রবেশ করে .htaccess ফাইলটি এডিট করে নিচের কোডটি লিখুন এবং সেভ করুন।
# Aluminium Security
<files wp-config.php>
Order deny,allow
Deny from all
</files>

wp-config.php ফাইলের নিরাপত্তা | ভিডিও টিউটোরিয়াল:

Wp-Content –এর নিরাপত্তা:

একটি Wp-content ফোল্ডার সকল প্রকার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয় ছবি, সিএসএস সহ বিভিন্ন রকম তথ্য এখানে রাখা হয়। অনেক ক্ষেত্রে হ্যাকার এই Wp-content অংশ নিয়ন্ত্রণে এনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করতে পারে। এই এক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটটি সাধারণের দেখার জন্য যে সকল ফাইল প্রয়োজন হবে তা নির্ধারণ করে দিতে পারেন। এজন্য প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটটির Cpanel এ প্রবেশ করে Wp-content ফোল্ডারটির ভিতরে .htaccess ফাইলটি এডিট করে নিচের কোডটি লিখুন এবং সেভ করুন।
# Aluminium Security
Order deny,allow
Deny from all
<Files ~ “.(xml|css|jpeg|png|gif|js)$”>
Allow from all
</Files>

Wp-Content –এর নিরাপত্তা | ভিডিও টিউটোরিয়াল:

সৌজন্যে: Aluminium Security
বাংলাদেশের প্রথম প্রফেশনাল অনলাইন ভিত্তিক ইথিক্যাল হ্যাকিং ও সিকিউরিটি কোর্স ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান।

Read more ...

Wednesday 11 July 2012

সিম কার্ড ক্লোনিং | তথ্য প্রযুক্তির আশংকাজনক এক অপব্যবহার, এর সম্পর্কে জানি ও সতর্ক হই – Aluminium security


সিম কার্ড ক্লোনিং
সিম কার্ড ক্লোনিং
মূলত একটি সিম কার্ডের মাইক্রো কন্ট্রোলারের থাকা তথ্য অনুরূপ বা নকল করাকে বোঝায়। সিম কার্ড ক্লোনিং এর ফলে সিম কার্ডে থাকা সকল তথ্য নকল সিম কার্ডে চলে আসে, এমনকি সিম কার্ড ক্লোনিং এর ফলে সঠিক সিম কার্ডের রেকর্ড যেমন: কল লিস্ট, ডায়াল কল লিস্ট, মেসেজ লিস্ট, পিন কোড, আইসিসিআইডি নম্বর এবং সিম কার্ডের ব্যালেন্স স্থানান্তর হয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে IMSI (International Mobile Subscriber Identifier), Ki এবং  ICCID অনুরূপ বা নকল হয়ে যায়। মূলত এটাই সিম কার্ড ক্লোনিং।
GSM (Global System for Mobile communication)
GSM (Global System for Mobile communication)
সিম কার্ড ক্লোনিং সাধারণত GSM (Global System for Mobile communication) অর্থাৎ গ্রুপ স্পেশাল মোবাইলে হয়ে থাকে। বিশ্বের প্রায় ৮২ভাগ মোবাইল ব্যবহারকারী (প্রায় তিন বিলিয়ন) GSM সিম কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে CDMA  (Code Division Multiple Access) সিম কার্ডও ক্লোনিং হয়ে থাকে।

যে সকল পদ্ধতিতে সিম কার্ড ক্লোনিং হয়ে থাকে:

সিম কার্ড ক্লোনিং বিভিন্ন ভাবে হয়ে থাকলেও সাধারণত ২ ভাবে সিম কার্ড ক্লোনিং বেশি পরিচিত।
সিম কার্ড ক্লোনিং পদ্ধতি
সিম কার্ড ক্লোনিং পদ্ধতি
আমাদের এশিয়া মহাদেশে এই ২ ভাবে সিম কার্ড ক্লোনিং হয়ে থাকে। সিম কার্ড ক্লোনিং এর ২টি পদ্ধতির মধ্যে একটি হলো, হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং এবং অপরটি হলো আইপি টেলিকমিউনিকেশন ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং।

হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং:

হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক এর দুইটি অংশ রয়েছে প্রথমটি হলো হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস এবং দ্বিতীয় অংশ হলো সফটওয়্যার।
হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং
হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং
হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস সিম কার্ড ক্লোনিং এ বিভিন্ন রকমের ডিভাইস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে এ ধরনের হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস বাজারে খুব একটা পাওয়া যায় না।
ইউএসবি ভিত্তিক  সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস
ইউএসবি ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস
এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন সাধারণ সিম কার্ড রিডার ডিভাইসে অতিরিক্ত কিছু অংশ লাগিয়ে সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস তৈরি করা হয়ে থাকে। এধরনের ডিভাইস সাধারণত ইউএসবি ভিত্তিক হয়ে থাকে।
ফিমেল ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস
ফিমেল ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস
ভাল এবং উচ্চ মানের সিম কার্ড ক্লোনিং করার জন্য অনেক ক্ষেত্র নিজেরাই সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস তৈরি করে থাকে। এধরনের ডিভাইস সাধারণত ফিমেল ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট ভিত্তিক হয়ে থাকে। একে ওয়াফার কার্ডও বলা হয়।

হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং সফটওয়্যার:

ইউএসবি ভিত্তিক ডিভাইস এর সফটওয়্যার
ইউএসবি ভিত্তিক ডিভাইস এর সফটওয়্যার
হার্ডওয়্যার বা ডিভাইস ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং এ বিভিন্ন করমের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইউএসবি ভিত্তিক ডিভাইস এর ক্ষেত্রে এক রকমের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে সফটওয়্যার ইউএসবি ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং ক্লোনিং ডিভাইস রিড করে সিম কার্ড ক্লোনিং করে থাকে।
ওয়াফার ডিভাইস ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট এর সফটওয়্যার
ওয়াফার ডিভাইস ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট এর সফটওয়্যার
অপর ক্ষেত্রে ওয়াফার ডিভাইস ডাটা কমিউনিকেশন পোর্ট ব্যবহার করে থাকে। কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের মেইল পোর্টের সাথে ওয়াফার ডিভাইস সংযোগ করা হয়ে থাকে। এর পর নিদিষ্ট কিছু সফটওয়্যার ব্যাবহার করে ওয়াফার সিম কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

আইপি টেলিকমিউনিকেশন ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং:

আইপি টেলিকমিউনিকেশন
আইপি টেলিকমিউনিকেশন
আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আইপি টেলিকমিউনিকেশন ব্যবহার করে থাকে। আইপি টেলিকমিউনিকেশন সাধারণত একধরনের ইন্টারকম সিস্টেম এবং সহজে যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আইপি টেলিকমিউনিকেশন ভিত্তিক সিম কার্ড ক্লোনিং এ আইপি ফোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আইপি টেলিকমিউনিকেশন এর অংশ। এক্ষেত্রে এমন একটি সিস্টেম ব্যবহার করা হয়ে থাকে যার ফলে আইপি ফেন রিমোট ভাবে ডেটা আদান প্রদান করতে পারে। বিশেষ সিস্টেম ব্যবহার করে আইপি ফেন সিম কার্ডের ভিসিসি, জিএনডি এবং ভিপিপি অংশ নির্দেশ করে, মূল্যবান ডেটা যেমন, কল লিস্ট, ডায়াল কল লিস্ট, মেসেজ লিস্ট, পিন কোড, আইসিসিআইডি নম্বর এবং সিম কার্ডের ব্যালেন্স একসেক ও ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে।

সিম কার্ড ক্লোনিং এর শিকার হতে সাবধানতা:

  • ১. অবশ্যই ব্যক্তিগত সিম কার্ড অপরের সাথে শেয়ার করা যাবে না।
  • ২. সিম কার্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে না, যেমন ক্রেডিট কার্ডের নম্বর।
  • ৩. ব্যক্তিগত তথ্য সিম কার্ডে সেভ করা যাবে না।
  • ৪. সিম কার্ডের ই-ফোনবুকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে না।
  • ৫. পারত পক্ষে আইপি ফোন নম্বর যেমন, +৯২, #৯০ এবং #০৯ থেকে ফোন রিসিভ না করাই ভাল।
  • ৬. “No Number”, “Unknown” অথবা “Rusticated” এরকম থেকে ফোন আসলে রিসিভ করা যাবে না।
সৌজন্যে: Aluminium Securityবাংলাদেশের প্রথম প্রফেশনাল অনলাইন ভিত্তিক ইথিক্যাল হ্যাকিং ও সিকিউরিটি কোর্স ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান।

Read more ...

Saturday 23 June 2012

::: বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধ প্রসঙ্গ | Aluminium Security :::


গত কয়েক সপ্তাহ জুড়ে বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধ চলছে। এই সাইবার যুদ্ধ প্রতিদিনই অসংখ্য বাংলাদেশি এবং মায়ানমার বিভিন্ন ওয়েব সাইট হ্যাকিং এর শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশি এবং মায়ানমার হ্যাকাররা একে অপরকে প্রতিহত করবার চেষ্টা করছেন। তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশি এবং মায়ানমার হ্যাকাররা যতটাই নিজেদেরকে জাহির করতে পেরেছে ঠিক ততটাই ক্ষতির শিকার হয়েছে উভয় দেশের সাধারণ মানুষ। মূলত যুদ্ধ কোন কিছুর সমাধান হতে পারে না। পারস্পারিক মূল্যবোধ এবং সুস্থ সিন্ধান্ত যুদ্ধ বদলে সঠিক সমাধান দিতে পারে।
--- Aluminium Security
Like us on facebook

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধের সূত্রপাত:

এই সাইবার যুদ্ধের প্রধান কারণ মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী এবং মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী প্রথমে বাংলাদেশী ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে বলে বাংলাদেশি হ্যাকাররা দাবি করেন।
বাংলাদেশ সাইবার আর্মির প্রথম সাইবার যুদ্ধের ঘোষনা | Aluminium-Security
বাংলাদেশ সাইবার আর্মির প্রথম সাইবার যুদ্ধের ঘোষনা | Aluminium-Security
১৯জুন, প্রথম অবস্থায় বিভিন্ন বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠীর ফেসবুক পেইজ এবং গ্রুপে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী কর্তৃক বাংলাদেশি ওয়েব সাইট হ্যাক হবার বিষয়টি জানানো হয়। এ ক্ষেত্র সাধারণ মানুষের চাপের মুখে এবং পালটা জবাব দিতে “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” সহ বিভিন্ন বাংলাদেশি হ্যাকাররা গোষ্ঠী মায়ানমার বেশ কিছু ওয়েব সাইট হ্যাক করে। এরই পরিপিক্ষিতে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী পুনরায় বাংলাদেশের ওয়েবসাইট গুলোতে আক্রমণ চালায়। ফলে এটি একসময় সাইবার যুদ্ধের রূপ নেয়।

কিছু সন্দেহ:

যেহেতু বাংলাদেশি হ্যাকাররা গোষ্ঠী দাবি করেন মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী প্রথম বাংলাদেশী ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিলেন তবে এ বিষয়ে এখনো যথেষ্ট পরিমাণ সন্দেহ রয়েছে। হ্যাকার গোষ্ঠী এই বাংলাদেশী ওয়েবসাইট গুলো হ্যাক করেছিলেন কি না তাতে সন্দেহ রয়েছে।
মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "ইন্ডিশেল" এবং "ইন্ডিহেক্স" এর নাম দেখা যায় | Aluminium-Security
মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "ইন্ডিশেল" এবং "ইন্ডিহেক্স" এর নাম দেখা যায় | Aluminium-Security
মায়ানমার, বাংলাদেশের প্রতিবেশী একটি দেশ এবং মায়ানমারের সাথে আমাদের দেশের রাজনৈতিক সম্পর্ক দৃশ্যমান অনেক ভাল। অপর পক্ষে এই সাইবার যুদ্ধের পূর্বে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর সাথে কোন প্রকারের যোগাযোগ হয়নি এবং যুদ্ধ প্রসঙ্গিত কোন তথ্য বা মতামত শেয়ার হয়নি।
এ প্রসঙ্গে অনেকেই ভারতকেই একমাত্র সন্দেহর চোখে দেখছেন। মায়ানমার সরকার এবং মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর সাথে বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠীর সাথে একটি মন্দ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য এটি একটি ভারতীয় হ্যাকার গোষ্ঠীর একটি কু-পরিকল্পনা হতে পারে বলে অনেকেই মনে করছেন।

সাইবার যুদ্ধের ক্ষেত্রে মায়ানমার হ্যাকারদের উদ্দেশ্য:

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধের উদ্দেশ্য এখনো অনেকটা ঘোলাটে। বাংলাদেশি বিভিন্ন হ্যাক হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইটে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী বাংলাদেশি সমুদ্র বিজয় বিষয়টি ইঙ্গিত করেছেন আবার অনেক ক্ষেত্রে “রহিঙ্গা” বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "রহিঙ্গা" প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়েছে।
মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "রহিঙ্গা" প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়েছে | Aluminium-Security
কিছু হ্যাক হওয়া ওয়েব সাইটে বাংলাদেশে রাখাইনদের প্রবেশের কথা বলা হয়েছে এবং বাংলাদেশ এ বিষয়ে সাহায্য করেনি দরুন এই সাইবার যুদ্ধে মায়ানমার হ্যাকারদের উদ্দেশ্য বলে মনে করা হচ্ছে।

সাইবার যুদ্ধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে হ্যাকারদের উদ্দেশ্য:

বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠীর সাইবার যুদ্ধের উদ্দেশ্য অনেকটা স্পষ্ট। বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠী দ্বারা বিভিন্ন হ্যাক হওয়া মায়ানমার ওয়েব সাইটে রহিঙ্গা বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "রহিঙ্গা" ও মুসলিম হত্যা প্রসঙ্গ  তুলে ধরা হয়েছে।
বাংলাদেশি হ্যাকার গোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্ন বাংলাদেশি ওয়েব সাইটে "রহিঙ্গা" ও মুসলিম হত্যা প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়েছে | Aliminium-Secirity
মুসলমানদের হত্যা এবং মায়ানমার জাতি গত দাঙ্গা বন্ধ করতে এবং মায়ানমার সাইবার জগত বিধ্বস্ত করা বাংলাদেশে হ্যাকারদের প্রধান উদ্দেশ্য বলে মনে করা হচ্ছে।

সাইবার যুদ্ধের অন্যান্য দেশের অংশ গ্রহনঃ

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে ইতি মধ্যে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠীর সাথে ভারত অংশগ্রহণ করেছে বলে জানা যায়। ভারতীয় হ্যাকার গোষ্ঠী “ইন্ডিসেল” বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে, মায়ানমারকে সাহায্য করছে বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতীয় হ্যাকার গোষ্ঠী “ইন্ডিসেল” এর বেশ কয়েকজন সদস্যদেরকে মায়ানমার বিভিন্ন হ্যাকার গ্রুপে সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ এর পক্ষে বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার গোষ্ঠী এগিয়ে এসেছে | Aluminium-Security
বাংলাদেশ এর পক্ষে বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার গোষ্ঠী এগিয়ে এসেছে | Aluminium-Security
অপর পক্ষে বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে, বাংলাদেশ এর পক্ষে বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার গোষ্ঠী এগিয়ে এসেছে। এদের মধ্যে সৌদি আরব হ্যাকার গোষ্ঠী, রাশিয়ান হ্যাকার গোষ্ঠী সহ বিভিন্ন দেশের হ্যাকার গোষ্ঠী বাংলাদেশ এর পক্ষে সাইবার যুদ্ধে এ অংশগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।

সাইবার যুদ্ধের কৌশল এবং উভয় দেশের ক্ষতির প্রভাব:

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে বিভিন্ন হ্যাকিং কৌশল প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাংলাদেশী হ্যাকার গোষ্ঠী বিভিন্ন মায়ানমার ওয়েব সাইটে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সেল আপলোড করছে এবং সার্ভার রুট করছে। এর ফলে মাস ডিফেস করায় সার্ভারে অন্তর্ভুক্ত সকল প্রকার ওয়েব সাইট হ্যাকিং এর শিকার হচ্ছে। অনেকে আবার আটো রুট, স্যমলিঙ্ক, জাম্পিং সার্ভার সহ ম্যলওয়ারে স্ক্রিপ্ট বা এক্সপ্লইট ব্যবহার করেও মায়ানমার ওয়েব সাইট সমূহ হ্যাক করছে। কিছু কিছু বাংলাদেশী হ্যাকার গোষ্ঠী ভাইরাস ছড়ানোরও চেষ্টা করছেন। তবে সেগুলো যথেষ্ট ফলাফল দিতে পারছেনা বলে জানা যায়।
বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে বিভিন্ন হ্যাকিং কৌশল প্রয়োগ করা হচ্ছে | Aluminium-Security
বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে বিভিন্ন হ্যাকিং কৌশল প্রয়োগ করা হচ্ছে | Aluminium-Security
অপর পক্ষে মায়ানমার হ্যাকার গোষ্ঠী প্রায় একই রকমের কৌশল প্রয়োগ করছেন। বিভিন্ন বাংলাদেশী সরকারী ওয়েব সাইট দুর্বল এবং উন্মুক্ত সিএমএস দ্বারা ডেভেলপ হওয়ায় বিভিন্ন প্রকার ম্যলওয়ারে স্ক্রিপ্ট বা এক্সপ্লইট ব্যাবহার করে সেল আপলোড করছে এবং সার্ভার রুট করছে। ফলে একাধিক ওয়েব সাইট হ্যাকিং এর শিকার হচ্ছে।

সাইবার যুদ্ধে বাংলাদেশের প্রধান দূর্বলতাঃ

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার সাইবার যুদ্ধে বাংলাদেশ প্রধান দুর্বলতা হল আভ্যন্তরীণ সমজটার অভাব। বাংলাদেশ সাইবার আর্মি, এক্সপায়ার সাইবার আর্মি, বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার, বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকার এবং আন্যোনিমাস বাংলাদেশ এই পাঁচটি বাংলাদেশী হ্যাকার গোষ্ঠীর সাথে একে অপরের মারাত্মক ভাবে দ্বন্দ্ব রয়েছে।
এক্সপায়ার সাইবার আর্মি এর ফেসবুক গ্রুপে বিভিন্ন অশ্লীল মন্তব্য করা হচ্ছে | Aluminium-Security
এক্সপায়ার সাইবার আর্মি এর ফেসবুক গ্রুপে বিভিন্ন অশ্লীল মন্তব্য করা হচ্ছে | Aluminium-Security
এক্সপায়ার সাইবার আর্মি এর হ্যাক করা মায়ানমার ওয়েবসাইট সমূহে “Fuck BCA” অর্থাৎ বাংলাদেশ সাইবার আর্মির প্রতি যৌনসঙ্গম সহ বিভিন্ন অশ্লীল মন্তব্য করা হচ্ছে ফলে মায়ানমার গোষ্ঠী বাংলাদেশের দুর্বলতা সম্পর্কে জানতে পারছে। এক্ষেত্র “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” বিভিন্ন ভাবে “এক্সপায়ার সাইবার আর্মিকে” কু-মন্তব্য করায় এ ধরনের মন্তব্য “এক্সপায়ার সাইবার আর্মি” করছে বলে জানা যায়। অপরদিকে “বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার”দের প্রতি বিভিন্ন সন্দেহ প্রবণ মতামত “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” প্রকাশ করায় বেশ কিছু দিন এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। তবে এখন পরিবেশ বেশ শান্ত আছে বলে ধারনা করা হচ্ছে এবং উভয় দল একটি সমজটা করেছে।

Aluminium Security - এর মতামত এবং সিন্ধান্তঃ

দেশের প্রথম সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান Aluminium Security
দেশের প্রথম সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান Aluminium Security
দেশের প্রথম সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান হিসাবে এবং এর স্বার্থে Aluminium Security সরাসরি হ্যাকিং এবং সাইবার যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে পারে না। তবে Aluminium Security বাংলাদেশের সকল হ্যাকার গোষ্ঠীকে সব ধরনের সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক। আমাদের মাতৃভূমি এই বাংলাদেশের স্বার্থে, “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” এবং “এক্সপায়ার সাইবার আর্মি” -এর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সমাধানে উভয় হ্যাকার গোষ্ঠীকে এগিয়ে আসতে Aluminium Security বিশেষভাবে অনুরোধ করছে।
Founder CEO. CTO at Aluminim Security; BornnoLab

Read more ...

Friday 15 June 2012

উন্মুক্ত হলো দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সফটওয়্যার ঝাড়ুদার এর নতুন সংস্করণ ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট


দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বর্নল্যাব তাদের বহুল জনপ্রিয় সিস্টেম অপ্টিমাইজ এবং অপ্রয়োজনীয় ডাস্ট ফাইল পরিষ্কারক মুক্ত সফটওয়্যার ঝাড়ুদার এর নতুন সংস্করণ ১.৫ লাইট উন্মুক্ত করেছে। প্রায় ছয় হাজার (৬০০০) এর অধিক ব্যবহারকারী ঝাড়ুদার ১.৪ এ থাকলেও বর্নল্যাব আশা করছে ঝাড়ুদার এর নতুন সংস্করণ ১.৫ লাইট, ঝাড়ুদার ১.৪ এর জনপ্রিয়তাকেও ছাড়িয়ে যাবে।
ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট
ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট

ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট:

ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট
ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট
সকল ইন্টারনেট এবং সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে ঝাড়ুদার এর নতুন সংস্করণ ১.৫ লাইট এ ব্লাউজর এবং অ্যাপলিকেশন সফটওয়্যারের এক্সেস হালকা করা হয়েছে, যার ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ব্লাউজর এ রাখা প্রয়োজনীয় তথ্য, বুকমার্ক এবং প্লাগিং এর কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই সিস্টেম অপ্টিমাইজ এবং অপ্রয়োজনীয় ডাস্ট ফাইল পরিষ্কার করতে পারবে। যার দরুন সব ধরনের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরাই ঝাড়ুদার এর নতুন সংস্করণ ১.৫ লাইট ব্যাবহার করতে পারবেন।

নতুন ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট এ যা থাকছে/সুবিধা সমূহ:

ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট
ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট
  • কেবল মাত্র ৮ মেগাবাইট মেমরি শেয়ার করে।
  • মাইক্রোসফট ও/এস এর অধিকাংশ অপ্রয়োজনীয় ডাস্ট ফাইল পরিষ্কার করতে পারে।
  • মেমরিতে থাকা অপ্রয়োজনীয় ডাস্ট ফাইল পরিষ্কার করতে পারে।
  • অপারেটিং সিস্টেম এর পারফরমেন্স বৃদ্ধি করে।
  • সম্পূর্ণ ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রাম কোড হবার ফলে ইঞ্জিন আরও দ্রুত হয়েছে।
  • কমপ্লেক্স প্রোগ্রাম কোড থেকে সহজ নতুন প্রোগ্রাম কোড যুক্ত করা হয়েছে।
  • পরিচ্ছন্ন অ্যালগোরিদম মেনে চলায় দুর্বলতা কমে এসেছে।
  • ইউএসবি গার্ড, রাইট প্রোটেকশন ছাড়াও রয়েছে আপডেট সুবিধা।
  • মাইক্রোসফট অপারেটিং সিস্টেম, উইন্ডোজ এক্স পি, ভিস্তা এবং সেভেন এ রান করতে পারে।
  • শতভাগ ভাইরাস এবং স্পাইওয়্যার মুক্ত সম্পূর্ণ বাংলাদেশী মুক্ত সফটওয়্যার।

ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট ভিডিও টিউটোরিয়াল:

ঝাড়ুদার ১.৫ লাইট ডাউনলোড লিংক:

স্বাধীনতার ৪১ বছরের মাথায় এই দেশকে ভালবাসি, দেশীয় সফটওয়্যার ব্যবহার এবং সবার সাথে শেয়ার করি।
Md. Ashiquzzaman Almas
Founder CEO, CTO at BornnoLab; Aluminium Security

Read more ...